বসন্তে বাসন্তী পূজা বাসন্তীর আরাধন ,
সিংহারূঢ়া ভগবতীর মর্তে আগমন ।
সঙ্গে লক্ষ্মী সরস্বতী কার্তিকেয় গনপতি ,
অসূর বক্ষে বিঁধে ত্রিশূল এলেন মা জগদ্ধাত্রী ।


একনিষ্ঠ ব্রাহ্মন সে যে লঙ্কাধিপতি দশানন ,
চৈত্রমাসে রাবন আপনি করেন বাসন্তীর পূজন ।
কাত্যায়নী পূজেন রাজন ভক্তিযুক্ত হয়ে একমন ,
চৈত্রমাসে সেই হইতে বাসন্তী পূজার প্রচলন ।


বসন্তে বাসন্তী পূজেন লঙ্কার একাধিপতি রাবন ,
তিনি বড়ভক্ত ছিলেন দেবাদিদেব মহাদেবের ভাজন ।
কঠোর তপস্যা করে সাধনায় সিদ্ধিলাভ করেন রাজন ,
শিব সন্তুষ্ট হয়ে বর দেন অজেয় অমর মহাযোগী রাবন ।


লঙ্কা রাজ্যে প্রতিষ্ঠা করেন রাবন দেবী দশভূজে ,
নিজহস্তে ব্রাহ্মন শ্রেষ্ঠ লঙ্কেশ্বর দশভূজে  পূজে ।
চৈত্রের শুক্লপক্ষে তিথি পঞ্চমী ষষ্ঠী সপ্তমী অষ্টমী ,
নবমী তিথিতে শুদ্ধাচারে পূজেন রাবন কাত্যায়নী ।


চৈত্রমাসে বাসন্তী পূজেন রাবন বসন্ত ঋতুতে ,
ধরাপরে বাসন্তী পূজা হয় হয়  তখন হইতে  ।
ভক্তিভরে পূজ ভবে দেবী ত্রিশূলধারিনী ,
আনন্দ উৎফূল্ল ধরা জয় মা ভবানী ।


    *****************
দুপুর -  ১২ : ২৫ মিনিট !
২০ / ০২ /২৩ সোমবার !
রবীন্দ্রনগর = মেদিনীপুর !