সত্য যুগে মৎস্য রূপে বিষ্ণু অবতার ,
মনুকে বিপদ হইতে করিলেন উদ্ধার ।
কুর্ম রূপে যখন বিষ্ণু হইলেন অবতার ,
মন্দর পর্বতকে পৃষ্ঠোপরি ধরেন তাঁহার ।


বরাহ তৃতীয় রূপ বিষ্ণু ধরিলেন তখন ,
দন্তে ধরিয়া অসুর হিরণ্যাক্ষ হাত হ'তে
                       পৃথীবি করেন রক্ষন ।
কৃষ্ণভক্ত প্রহ্লাদে হিরণ্যকশিপু পাহাড় হ'তে
                           সমুদ্রে নিক্ষেপ করি ,
প্রহ্লাদে রক্ষিতে চতুর্থ রূপে আবির্ভূত নৃসিংহমুরারী ।


দানবীর বলিরাজার দর্প খর্ব করিতে হইলেন বামন
অবতার ,
ত্রিপাদ ভূমির স্বর্গ মর্ত তৃতীয় পদ রাখেন বলির মস্তক
উপর ।


সমুদ্রের থেকে রক্ষা করিলেন বিষ্ণু কোঙ্কন ও মালাকার ,
তাই হইলেন বিষ্ণু স্বয়ং পরশুরাম রূপে ষষ্ঠ অবতার ।
ত্রেতাতে সপ্তম অবতার বিষ্ণু হইলেন রাম ধনুকধারী ,
লঙ্কেশ্বর রাবনকে করিলেন নির্বংশ সীতারে উদ্ধারী  ।


সৃষ্টি স্থিতি স্থাপন কল্পে কৃষ্ণ হইলেন অষ্টম অবতার  ,
ভগবান বিষ্ণু স্বয়ং হইয়া আসিলেন নিজেই ঈশ্বর ।
দ্বাপরেতে বিষ্ণু স্বয়ং হইলেন বলরাম নবম অবতার ,
তিনিই শেষনাগ তাঁর সাথে বিবাহ হয় রেবতী কাকুদমির
কন্যার ।
কলিযুগে বিষ্ণু হইলেন স্বয়ং কল্কি রূপে অবতার ,
ঘোটকের উপর যুদ্ধসাজে ধরাপ'রে আসেন আবার ।


        ☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆
রাত্রি  -১০ :০০ টা ।
১৮ / ০৩ / ২৪ সোমবার ।
কোলকাতা ।