গৃহেতে ঘর্মাক্ত দেহ উত্তাপে ক্লান্ত প্রায় ,
বাহিরে তীব্র দহন ,ঘরের বাহির বিষম দায় ।
জনপ্রাণী হাঁটেনাকো রাস্তার 'পরে ,
মাঝে মাঝে যানবাহন চলে হর্ন মেরে ।
জনবহুল পথে শুনশান নাই যানজট ,
অফিস কর্মী ,জরুরী কর্ম ,তারা চলে কর্মস্থল ।
বর্ষার আকাশে যেন চৈত্রের উত্তাপ ,
আহারে নেইকো রুচি শুধু জল তৃষ্ণার প্রভাব ।
পাপে পূর্ণ বসুন্ধরা একি অভিসাপ ,
তবুও দেশের দশের মনে নেই মনস্তাপ ।
তীব্র দহনে দেহ জ্বলে যায় , নেই ঘুম চোখে ,
অবষন্ন দেহ যেন ক্লান্ত দুর্বল শরীর রোগে ভুগে ।
হাত পা চলেনা যেন রোগগ্রস্ত শরীর ,
ঘুম নেই রুচি নেই গরমে অস্থির ।
তীব্র প্রখর রৌদ্রে দোকান পাট বন্ধ প্রায় ,
রৌদ্র দগ্ধ লোকজন হাঁটেনা রাস্তায় ।
তীব্র দহন আর কতদিন রবে ,
সুস্থ জনজীবন আজ অসুস্থ এই তাপে ।
*******************
বেলা -৯:৫০ মিনিট ।
১৬ / ০৭ /২০১৯ মঙ্গলবার ।
কেরাণিটোলা = মেদিনীপুর ॥