কর্ম ছাড়া কোন ধর্ম  নয় ,
এটাই সব শাস্ত্রের পরিচয় ।


মানব সেবাই যে কর্ম সেটাই ধর্ম হয় ,
জীব সেবা শিব সেবা তা জেনো নিশ্চয় ।


সাধু সন্যাসী তারাও ধর্ম তরে কর্ম করে ,
ঈশ্বরের ভজন পূজনের জন্য কৃচ্ছসাধন তরে ।


সৎ চিন্তা সৎ কর্ম সৎ মনোভাব  ,
কূকীর্তি কূ কর্ম কূ চিন্তাই মহাপাপ ।


সৎ কর্মে হয় পূণ্য লাভ এটাই গীতার বাণী ,
কূকর্মের ফল কষ্ট দুঃখ শাস্ত্রের লেখা জানি ।


নিজ কর্ম অবহেলে যে করে ভজন পূজন ,
কর্মকে ফাঁকি দিলে নিজেই পড়ে ফাঁকে সর্বক্ষণ ।


বাল্যকালে লেখাপড়া শিক্ষা কর্ম সারাক্ষণ ,
লেখা পড়ায় অবহেলা করলে মূর্খের মরণ ।


মূর্খের অশেষ দোষ  পুরাণেও না পায় স্থান ,
মূর্খের জীবন অতিবাহিত  মৃত্যুরই সমান ।


কর্মে ফাঁকি দিলে পরে ঈশ্বরের কোপ
                                দৃষ্টিতে পড়ে ,
যে সৎকর্ম করে রোজগার করে ঈশ্বর
                          তারে সাহায্য করে ।


সাধু সন্ন্যাসী কৃচ্ছ সাধন করে ঈশ্বর পাবার তরে ,
কৃচ্ছ করে কর্মকরে সবাই তারে
                          সহযোগিতা করে ।


তাই সৎকর্ম বিনে ধর্ম নাহি হয় ,
সৎপথে কর্মই সদা পরম ধর্ম কয় ।
                                      
    **************
রাত্রি - ৮ : ০৫ মিনিট !
১১ / ০৯ /২৩ সোমবার !      
রবীন্দ্রনগর = মেদিনীপুর !