ধূলো জমা কবিতারা
আজ ভেজা আঁচল চাইছে।
দুঃখ কি?
তারা আজ জানতে চায়।
যদি দুঃখ পান্ডুলিপি হয়,
তবে ধূসর হয়ে যাওয়া পান্ডুলিপি গুলো
কাঁদছে কেন?
সকালের রোদ্দুর কিংবা গোধূলির
অভিমানী সূর্যের কিরণে,
উঁকি দেয় সমান্তরাল বেঁচে থাকা।
মন পবনের নায়ে হাওয়া থাকুক না থাকুক
এক জীবনের সীমা ভেসে যায় অসীমে।
ভিতর থেকে প্রবাহিত নীরবতার বহ্নিশিখা
পুড়িয়ে দিতে চায় অপ্রকাশিত পান্ডুলিপি।
অসম্পূর্ণ পান্ডুলিপি গুলো মাধ্যাকর্ষণ শক্তিরূপে
টিকে থাকে আজীবন।
ধূলো জমা সাদা পাতার শেষ প্রান্তে;
অনেক কষ্টে ঝুলে থাকে "ধূসর পাণ্ডুলিপি"
নীরবে নিঃশব্দে--