বাতাসতো যায় না দেখা, বোঝা যায় পাতার দোলায়
বাতাসের পরশে শীতলতা, অনুভব করা যায়।
সূর্যের এতো আলো, যায় না দেখা, প্রতিবিম্বিত না হোলে
যেমন আধার, তেমনি দেখা, আলোর পরশ পেলে।
দয়া তো যায়না দেখা, দয়ালুর সঙ্গ বিনে,
ঈশ্বরত্ব ফুটে ওঠে, মানুষ-ভগবানের কাছে।
সঙ্গ ছাড়া কেউ বোঝে না, সেই ভগবানের মহিমা
অসাধারণ সহজ সরল, এই মানুষকে করে অবহেলা।
রসুল-কৃষ্ণ-বুদ্ধ-যীশু- এমন মানুষই ভগবান
উচ্চারিত তাইতো হয় ‘রসুল-আল্লা’ কিংবা ‘কৃষ্ণস্তু ভগবান স্বয়ং’।
এমন মানুষ ছাড়া, ঈশ্বরের অস্তিত্ব, আর বোঝাবে কে
‘ঈশ্বর-প্রাপ্তি’ সকলের হয়, সেই মানুষের অহেতুক কল্যাণে।