কবে কোথায় কখন ওদের মেল বন্ধন হয়েছিল দেখিনি
তবে যখন থেকে দেখেছি- দেখেছি ওরা এক যোগে পায়ে পা মিলিয়ে
এক দুর্বার গতিতে চলেছে - জলে স্থলে পাহাড়ে পর্বতে রোমাঞ্চকর অনুসন্ধানে -
তারই মাঝে তারা কাছ থেকে কাছে এসে হয়েছে একান্ত,
কিন্তু হঠাৎ দেখা দিল এক দুর্ঘটন -
ওরা পরলো এক স্থলদস্যুর কু-নজরে,
দস্যুটির সাগরেদ দল কিডন্যাপ ক'রে নিয়ে যায় তাদের গোপন ডেরাতে,
দস্যুর ইঙ্গিতে পুরুষটিকে কয়েকজন মিলে ধ'রে গলাতে ঠেকায় এক ধারাল ছুরি,
অন্য একজন মহিলাটির কাছে গিয়ে
তার স্পর্শ-কাতর স্থানে হাত বাড়াতেই সে বুঝে নেয়, এবং
মুহূর্তেই সিদ্ধান্ত নিয়ে দস্যুপতির দিকে তাকিয়ে ইঙ্গিত করে বুঝিয়ে দেয়
সে নিজেই তার কাছে করবে লজ্জা দান।
সাগরেদ সরে যায়,
মহিলাটি দষ্যুপতির চোখে চোখ রেখে সোজা যায় তার কাছে,
চোখে চোখ রেখেই লজ্জার আবরণ খুলে খুলে
দস্যুপতির হাতে ছুঁড়ে দেয় একে একে -
আর মনে মনে যেন মন্ত্রের মত বলে-
"লজ্জা নারীর ভূষণ হ'লেও স্বামীই স্ত্রীর অস্তিত্ব
অস্তিত্ব লাগি করি লজ্জারে বিসর্জন।"
অন্যদিকে, দোষর পুরুষটি ক্রোধে, অপমানে গ'র্জে গ'র্জে ওঠে -
আর রক্ত বেড়িয়ে আসে ছুরির আঁচর লেগে;
মহিলাটি নির্দ্বিধায় উর্দ্ধাঙ্গ অনাবস্ত্র ক'রে
লজ্জার শেষ আবরণটিও চোখে চোখ রেখে দেয় ছুঁড়ে দস্যুটির দিকে;
তারপর মাত্র কয়েকটি মুহূর্ত -
দস্যুটি মহিলাটির চোখ থেকে পারেনি চোখ সরাতে -
বুঝি স্মৃতিপটে ভেসে ওঠে - মানুষ হয়ে জন্মেও তার দস্যু হবার নেপথ্য কাহিনী।
দস্যুপতি মহিলাটির চোখে চোখ রেখেই
সমস্ত আবরণ দেয় হাতে ফিরিয়ে।
প্রেমিক দম্পতি আবার বেড়িয়ে পরে তাদের উপভোগ্য পৃথিবীতে।