একটা খেঁজুরের গাছ, পথের ধার’-
অর্ধ-দেহ, গিয়েছে আব্রু নেই আড়াল;
নিঃসঙ্গ দাঁড়িয়ে জরাজীর্ণ দেহ তার
এখানেই রাতে-দিনে গত তিন কাল;
ঝুলন্ত হাঁড়িতে পূর্ণতা আসেনা আর।
কেন তার এমন তবে আটকপাল?
লেগেছে দগদগে পঁচন, বিঁধেছিল-
যেথা লোলুপ দাঁত দু-পেয়ে হায়েনার!


অবশেষে ক্ষয়ে আসে শীতের চোয়াল
সম্বিৎ পায় ক্রম ক্ষয়িষ্ণু মাঘী রাত;
নিয়ত বসন্ত-সমীর বহে দামাল-    
কেটে যায় আঁধার, দ্বারে সোনা-প্রভাত;
পুলকিত দেহ তার,  সব ক্ষত ভুলে-
ফলবতী হবার নব আনন্দে দুলে।


রচনা কালঃ  ১৫ জানু-২০১৩ইং