৫৯
বন্ধু আমার শ্রমিক দল
কেমন তোমার নেতাগন
দেয় না শ্লোগান মুখের পর
চালু করতে বন্ধ কল ।
শুধু
উস্কানী দেয় চাকুরী গেলে
কোর্টে যেয়ে মামলা কর ,
মামলা করতে রাজী হলে
চুক্তি করে দেবে কত ?
যায়না কেহ তদন্ততে
চাকুরী গেল কি কারনে ।
শিক্ষা দেয়না শ্রমিক দেরকে
সোনা ফলাও কর্মক্ষেত্রে ,
কর্মক্ষেত্র টিকবে কেমনে
কোয়ালিটফুল কাজ না করলে ।
না বাড়ালে দিনে দিনে
কর্মক্ষেত্রের উৎপাদন ।
বন্ধু আমার শ্রমিক দল
কেমন তোমার নেতাগন
দেয় না শ্লোগান মুখের পর
চালু করতে বন্ধ কল ।
=====================


৬০
শ্রমিক নেতা নিজেই যে
শ্রমিক নহে ।
পুজিপতির পিছে হাটে
কাজ না করে পেট চালাতে ।
কর্ম সংস্থান বৃদ্ধি করতে
যায়না কভূ আদালতে ।
কভূ নাহি বায়না ধরে
সরকার তোমায় গড়তে হবে
কর্মক্ষেত্র দেশের মাঝে ,
বেকার যারা ঘুরছে দেশে
তাদের উপার্জনের জন্যে ।
দেয়না ট্রেনিং তারা কাউকে
কর্মি গড়তে দেশের জন্যে ।
ভাষন মারে শুধুই মুখে
মেশিন যাও আছে দেশে
তাও তারা বন্ধ করতে ।
তাদের কথায় গড়ম হয়ে
শ্রমিক মেশিন বন্ধ করলে ,
পূজিপতি তাদের খুজে
পয়সা কিছু ধরিয়ে দিতে ।
পরলেই কিছু পকেটেতে
চুপ হয়ে যায় ধীরে ধীরে
মঞ্চে দেয়া ভাষন ছেরে ।
বন্ধুমম শ্রমিক বৃন্ধ
শ্রমিক নেতা এমন হলে
কর্মসংস্থান কি বাড়বে দেশে ?
কর্মহীন কি পাবে খুজে
নতুন ক্ষেত্র উপার্জনে ?
===================
৬১
জড়িনা তুই হলেও কাল
তোর হাতে যে আছে যাদু
কাজ করিস তাই খুবই ভাল ।
তোর যদিও নাকটি ভোতা
কাজ করিস যে চোখা চোখা ।
না থাকলেও ঠোটে হাসি
কাজে কভূ দিসনে ফাকি ।
হলেও তুই টেরা চোখি
কাজ করিস তুই বেশী বেশী ।
জড়িনা তুই হলেও বোবা
কাজ ফেলে তুই কইসনে কথা ।
ঠোট দুটি তোর যদিও মোটা
কোন কাজে তোর নেই যে মানা ।
চোখের নীচে তোর যদিও কালি
কাজ ফেলে তুই, করিসনে যে তাকাতাকি ।
যদিও তুই দেখতে খাট
মনটি যে তোর অনেক বড় ।
ভাবিস সদাই দেশের জন্য
কাজ করে যাস মনের মত ।
রূপ যদি তোর নাও থাকে
দক্ষ যে তুই কর্মক্ষেত্রে ।
প্রয়োজন যা সবার আগে
শক্তিশালী দেশ গঠনে ।
পরিচয় তোর যাই হোকরে
তোর কাজে যে সোনা ফলে ।
থাকিসনে তুই ঘড়ে বসে
বৃথা সময় নষ্ট করে ,
কাজ করিস যে দেশের জন্যে ।
কাজেই ভাল বাসি তোরে
প্রনাম করি ক্ষনে ক্ষনে
দেশ প্রেমীক এক কবি বলে ।
==============