ছুটে গিয়েছিলাম একটি শুভ্রতার ঝলকানির বিচ্ছুরনে,
হৃদয়ের চার্জারে উজ্জ্বলতর প্রক্ষেপন অতি সঙ্গপনে।
ভাবের আবেশে বিন্দু বিন্দু কনিকা জমাট বাধা,
বুঝি নাই কখনো বোধহীন চোখে লেগেছে শুধু ধাঁধা।
মেটে কীটগুলো জোনাকির আলোয় আসে সুখের খোঁজে,
আলো নিভে গেলে কীটেরা কাঁদে চক্ষু বুজে।
সেতো নিজের প্রয়োজনে মিট-মিট করে দিয়েছিল আলো ,
তার গন্তব্য! বাঁশ বাগানের সুখি সমাগম ছেরে অন্ধকার কালো ।
বলি! কিচ্ছু আসেনা গোলক ধাঁধায় যদি কীটেরা মরে,
অট্র হাসি আর উপহাস জমা হইবে সুখের তরে।
কাননে গিয়া নাচিবে তাহারা শত আলোর জলছায়,
বিমল শয়নে স্বপন যতই থাকনা শিওরে ঠাঁই,
তোমাদেরই খেল ভাঙ্গিবে ওগো সূর্য উদয় হলে,
কোন সাথিরে পাইবেনা খুজে যাইবে যখন ফেলে।
উবু হইয়া পড়িয়া রহিবে মঞ্চের এক কোণে ,
আবার দেখা হইবে তখন মেটে কীটেরই সনে।
জোয়ার-ভাটার জিন্দেগানী অহম অত করনা,
জিদের বসে স্বপ্ন চুড়ায় পায়ে পিষে মেরনা।