দু:খ, জ্বালা
করেছি গলার মালা
সব করেছি জয়
কিসের আবার ভয়।


আকাশটা  চমকালে
বিদ্যুৎ ছড়ায়
চিত্ত চমকিত
পরশ জুড়ায়।


সমুদ্র গর্জনে
বিকট শুনায়
প্রফুল্ল হৃদয়ে
রোগ সারায়।


বাঘের গর্জন
মনে হয় অর্জন
নামী-দামী লোকদের
করি বর্জন।


তোমার প্রেমের ভয়
সৎ দিলে কথা কয়
ফিরে সেথা নাহি চাই
সুখ খুঁজে পাই।


চাঁদাবাজের পিস্তল
দেখি তা মাস্তল
পাল উড়িয়ে দিয়ে
করবো পরী বিয়ে।


ফাঁসির রশি দেখে
মন সেথা চায় যেতে
গলেতে বাঁধিলে
রশিই পুড়িলে।


ক্ষুধা আসিলে
আর ডরি না
অপমানের জ্বালা সয়ে
ভক্ষণ করি না।


ফ্যাটি বডি চূর্ণ
পুষ্টি জোগাই
দেহটা সুস্থ্য
মনকে জাগাই।


আগুনের ফুলকি
সেতো কিছু নয়
শীতের প্রকোপে
আগুন পোহাই।


বকাবকি, মারধর
অতি সহজ
ধৈর্য্যরে হজমে
পুষ্টি রোজ।


দীনতাই সুখ
মায়া ভরা বুক
রয় না সংকট
নাম হয় উৎকট।


নদীর স্রোতে
গুনের নাটাই
রক্তের হাত
বয়ে চলি শশ্বৎ।


দুখ আর জ্বালা
দেখিওনা ভয়
সব কিছু সয়।