পৃথিবীতে অস্থিমান একেমন গোবাঘা
যারা খুজেঁ কুদরত আর সমরাজ্যের ঝুড়ি
তারা গিলে খায়,শুষে খায় অপত্য বুড়ি।
হিংস্র,উগ্র তাদের ভাষার প্রথা
তারা মানতে চাই না সত্যের দশা।
নির্লজ্জের মতো সব কিছু খুজেঁ
দৈব্য পেলে মৃত্তিকা আর মনুষ্য পুজেঁ।
সত্যের পথে তারা অন্ধের বুলি গায়
চোর হয়ে ও বলে তারা দেবতা।
যত কতেক প্রণয়ভঙ্গ নিয়ে মনুষ্যকে শাসাই
সব কতেক তথা ঐ সব ধাড়ীর কুলায়।
তারা অন্ন দেয় দৃষ্টিপাত করে
অন্ধকারে দেয় না অন্নের মুড়ি মোরে।
বুঝেনা তাদের,যাদের কপালের ঘাম মাটি শুুষে।
লোভী,পাপী,নৃকৃষ্ট তারা
তাহারাই ধরনীর কালু কাফেলা।
বিবর্ণ রঙ্গে তাদের দেহটা রূপসাজে
বস্ত্রহীন অনাথ অপত্য আজ অভাবে কাঁদে।
তারা পেতে চাই একটা আলোর ছায়া
নেতার মুখে শুধু কলঙ্গের মায়া।
আমি কি বলি নষ্ট কাফেলারে
তাদের রক্তে মিশে আছে
নারীর রূপ লালসার পিপাসা।
তোরা জন্মদিস প্রভাত শিশু
সাধু তোরা, পৃথিবীর ভন্ড সন্ন্যাসী।