চৈতন্য এখনও বিভোর-
সহমর্মীতার অহর্নিশ কষ্ট আঢ়সে জমা হয় নিদ্রাপুরী
শেমিজের সুপ্ত আস্তানা্য় ঠাঁই নেয় নগ্ন সভ্যতা
মহাকালের তেজর্ষী জাতি ক্ষমাকাতর আজ উষ্ণ ধোঁয়ায়।


এইত সেদিন -
রক্তশাবকেরা হলির ছলে ছুটছিল বিদ্বিগ
অগ্নি- বারুদেরা আত্মহননে প্রহর গুনত।


অভিবাদনে ঈশ্বরও মেতেছিল চন্দ্রালোকে
যখন মৃত্যুর পরোয়নায় উন্মাদ ছিল মন্ত্রের যাতক।


আজ বড়ই ব্যবধান-
দৃঢ় সাধনা তপ্ত- মন্ত্র হননের ক্ষোভ
সমভ্রম হারায় নৈশ্য প্রলাপে
ষোড়শীর ঝুট শ্বেত-কণিকায় আতঁকে উঠে মৃত্যুর ভয়ে ।


সভ্যতার অযাচিত দৈনতায় ঈশ্বর আজ দিকশুন্য
পেশী শক্তি নজরবন্দি আজ নব্য ঈশ্বর রুপে ।
খামাকা চৈতন্যকে জাগ্রত করা যেন অমার্জনীয় অপরাধ।


দাদনশাষী এ সমাজে কি না দেখলাম?
মান অভিমানে রাত্রীর প্রস্থান
ক্রোশ যতনায় দিবাকরে আত্মহুতি
ভালবাসার অবাদ বিস্ভোরণ
অযাচিত প্রার্থনায় ঈশ্বরের আত্মতৃপ্তি
আর যে কত কি...।


আজ এ অছন্নতা আমাকে সাম্য শেখায়
ক্ষমতার ঢিকবাজী গনতন্ত্র দেখায়
পূর্বের ঈশ্বর আজ নতজানু অবোদের দ্বারে।


সত্যিই কি
ঈশ্বর আর নেই আগের মতন
সৃষ্টির ভারে আজ স্রষ্টার পতন।