খোদাই কাঠে পাথরের চোখ
পাহাড় কেঁদেছিলো মেঘ গর্জনে
ময়ূর নেঁচেছিলো চিড়িয়াখানায়
উজবুক বাউন্ডুলের কিছুই করার ছিলোনা ।
বিদ্যুত্‍গতিতে একঝাঁক বলাকা
শীতকে পাখার ঝাপটায় নিয়ে যায় বসন্তের দেশে
আচ্ছা সেই যে চোখে ছানিপড়া এক ভিক্ষুক বৃদ্ধা
তার কান্নায় কি ছিলো কোন অভিশাপ না আত্নসমপর্ণ ?
কাষ্ঠচক্ষুর দানব কোনদিন কাঁদেনি ।
একপাল দাঁতাল শূকর সামনে যা পেয়েছে তাই গিলেছে
ফুল সবজি ঘাস শিশির মেঘ সব
হাঁস মুরগি গবাদি পশু আর খেঁকশিয়াল
মাঝরাতিরে করেছিলো হাউমাউ ।
গাছগুলোর মেঘ হওয়ার কোন অবকাশ নেই
তারা মরে গিয়ে আরেকটা পাথর হয়
পাথরে চোখ থাকলেও কোনদিন অশ্রু থাকেনা ।