কাছেই সমূদ্র~অকূল সমূদ্র~প্রাচীর ভাঙা কল্লোল~আড়ষ্ট বুকে আছড়ে পড়ে ~ সমস্ত দুঃখ ধূয়ে মূছে দ্যায় ক্ষণিকে।
ক্ষণজন্মা রাতগুলো নেচে নেচে খুলে দ্যায় ভোরের দুয়ার। দুঃখগুলো নায়রে এসে আর ফেরে না। কার্তুসের গুলি বেরিয়ে গেলে যেমন ফেরে না।
দরিদ্র মানুষের হতাশা কখনোই কমে না~দারিদ্র্যতা নিয়ে জন্মনিচ্ছে যে শিশু সে কেবল নুন আনতে পান্তা পুড়ানোর মন্ত্র শিখে~তাঁর কাছে সুখ যেনো সোনার হরিণ।
যতই বলি দুঃখ ঘুচিয়ে দিচ্ছি তোমার তা মিথ্যে। আসলে কখনোই কেউ কারও দুঃখ ঘুচাতে পারে না।
শোষণের মন্ত্র শিখবে এসো। ধূলোর তখতে বসে রাজ্যশাসনের মন্ত্র। কলির কালে গন্ডমূর্খ পন্ড করে দ্যায় সোনার রাজ্যের সভাকাহন।
তখতে তাজ পড়ে উলঙ্গ নৃত্য নাচে। সেখানে উড়ানো চাই সুশাসনের কেতন।
বিলম্বিত বেদনা গুলো জাগ্রত করে একসাথে দিতে হবে কবর।
ন্যায়ের দেবী তুমি কয়েকটা দিন নাইয়র ঘুরে এসো তোমার বাপের বাড়ি।
আমি না হয় লবন ছাড়া ছালুন চালিয়ে দেবো তুমি না আসার কটাদিন।