দাড়ি নিয়ে কবি যত ভেবে ভেবে মরে
তত কবিতা নিয়ে নয়।
কবিতাতো যখন তখন লেখা যায়
আজকাল যা লিখবে সেটাই কবিতা
কিন্তু দাড়ি নিয়েই কবির যত ঝঞ্ঝাট।
মেয়েটি যেমন চুলগূলো  নিয়ে একবার সামনের দিকে করে কখনো  পিছনে,একবার এলোচুল
কখনো বব ছাটতো কখনো খোপা।
কবি তেমনি  ছোট দাড়ি বড় দাড়ি
চাপ দাড়ি ফ্রেঞ্চ কাট দাড়ি রেখে
শান্তিনিকেতনী ব্যাগ কাঁধে নিয়ে
দামী সেন্ট জামায় লাগিয়ে কবি সাজে।


              যেদিন বুঝবে
কবি আসলে ঋষি, সাধক
তাঁর দাড়ি চুল কতটা বেড়ে উঠলো জানে না,
কেউ তার কবিতা পড়ছে কিনা একটাও পুরস্কার
পাচ্ছে কিনা সেদিকে তাঁর খেয়াল নেই,পাখির মতো আপন মনে সে গান গেয়ে যায়, সেদিন চুল দাড়ি রেখে কেউ আর কবি সাজার জন্য পৃথিবীতে জন্ম নিতে চাইবে না।


                             *****