নক্ষত্র ধোয়া জল সেচে কুয়াসা হয়ে
দাড়ালে বকুলের সজ্জা পাশে,
তার পর ধুয়ে দিলে সোনালুর হলদে ডানা।


পাশ ফিরে শুয়ে থাকা বেউড়ির শাখা
খসখসে আলাপনে মেতে ওঠে দক্ষিণার সনে,
বয়সী পাতায় আঁকা রঙিন আলপনা
কাঠ বাদামের বুকে বাজে খানিক শূন্যতা।


ভোর থেকে ক্ষয়ে যাওয়া সোনা রোদ বেয়ে
বেয়ে উঠে যায় দল ছাড়া ঝিঁঝিঁদের চোখে,
ঘুম নামে আবেশে পৃথিবীর বুকে,
ভরা দিনে- চোখ ভরা ক্ষনিকের অলস ঘুম ঘোর
তার পর রোদ নামে পৃথিবীর ওপারে।


বাতাসে আধার নামে,চন্দ্রলোক কথা কয়
দর্পণ দরিয়ার সাথে।
ভুল পথে নেমে আসে মেঘেদের খোলা চুল,
লুকোচুরি করিবার অবাধ সাহস।


এখনো রোদ নামে, ভোর-আধারে
তোমার গালে পাজরে নিতম্বে ঋতুবতী শরীরে।