নক্ষত্র পুরির সপ্ত কন্যারা কেটেছিল সাতার,
পানসী মেঘের তলে।
সে রাত নেমেছিল বাবলার ডালে
অথচ কুয়াশা মাখামাখি জাহাজের পালে।
আলো জ্বেলে নাবিকের চোখের দিশা
দিয়েছিল রাতচারী নীল যুবক।
সাগর সেচা জল কেটে নেয় পলে পলে
সমাসীন আলোকের লোক।
কাঠ রং পাথরের জলগৃহে শষ্য দানায় প্রানের স্তুপ।
শুকনো যবের খড় দেখেছিল সেই প্রান,
মরিবার আগে আরসির বুকে তার নিজের রূপ।
গবাদিপশুর শরিরী ঘ্রান
দূর থেকে ভেসে আসে বিক্ষত জলে।
মাটির অর্গলে দাগ কাটে পথচারি মেঘ
এ যেন তার চেনা পথ, কত চেনা।
পাথর চাপা ঘাসে রৌদদ্ররা পৌছায় না,
সে রোদ বসে থাকে কুমারি নদীর আচলে।
ফড়িং এর ভ্রুন ঠেউ তোলে।
শালুকের বীজ রং ডিম,
জিয়ল মাছের কাছে চেয়ে নেয় দিন।
ফিরে আসে পাখার ভর, উড়িবার কালে
নেমেছিল পাপড়ির বুকে অমলিন মাতৃ ফড়িং।