এক দিন আসিবে দেবদূত ছাতিমের গন্ধ মেখে
চড়ুই পাখির মুখ যেন তার
সরিষার লোভ নিয়ে ঠোঁটে উড়ে আসে
দুপুর রোদের ভিতর
খড়ের চিরকুটে লেখা ঋতুবিহারীর শেষ সংকেত
লিখে দিবে ঘরের কোনে কোনে।
গৃহস্থের ভিতর আরেক গৃহস্থালি
নিরীহ দখলদারের নিরব কারসাজি,
পরিপাটী এক টুকরো দ্বৈত যাপন
তাদের চোখের মত ফসল ভরে রয়
উঠান কোন।
গর্ভবতী গাভির পেট যেন থরেথরে
পড়ে আছে মাড়াইয়ে শেষে,
যুবতির গায়ের গন্ধ নিয়ে উঠান ব্যাপিয়া
রৌদ্রের মাঝে রৌদ্ররা মিশে।
অপেক্ষার বুনন ছিড়ে সে পাখির ঠোঁট
নেমে আসে বেড়ে রাখা সুলভ দানায়,
সুলক্ষণ সময় আসে তার পাখার ভরে
সময়ের অগচরে বারন্ত কার্তিকের বারান্দায়।