কবিতাটির প্রতিটি চরণ ডান হতে বামে এবং বাম হতে ডানে উল্টো করে পড়ে আসলে একই রকম হবে এবং উপর হতে নিচ পর্যন্ত প্রতিটি চরণের প্রথম বর্ণটি আলাদা করে একসাথে পড়লে একজন মহান ব্যাক্তির নাম খুঁজে পাবেন। এবং উপর হতে নিচ পর্যন্ত প্রতিটি চরণের শেষের বর্ণটি আলাদা করে একসাথে মিলালেও তাঁর নাম খুঁজে পাবেন। গবেষণাধর্মী প্যালিন্ড্রোম "মাটি মা" একক কাব্যগ্রন্থে  কবিতাটি
বিস্তারিত বিশ্লেষণ থাকছে।


জনক
হাফেজ আহমেদ


"শের'পণ রক্তে ভক্তে রণ পরশে
খরাতম সেরা রক্তের রাসে মত রাখ
মুক্তির সহসা এ মাটি মা'এ সাহস রক্তি'মু
জিতানো খত করতা প্রতারক তখনো তাজি
বুলেটে রক্তে রকে বুলি বুলবুলি বুকে রক্তে রটে লেবু
রবে সর্বসমক্ষের সে তুমি তুসের ক্ষেম সর্ব সবের
রবের তরফে তখত ফেরত রবের
হব আমি আবহ
মাগো ওগো মা
নয়ন কেন জলে জ্বলে জনকে নয়ন!"


অর্থ: সিংহের গর্জনে এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে অংশ নিয়ে যারা নিজের জীবন দিয়েছে তাঁদের মনে রেখো। এ দেশের মুক্তির জন্য স্বপ্ন দেখেছিলো এক মানুষ। তবুও দেশীয় প্রতারক লিপ্ত ছিলো ষড়যন্ত্রে।সে ষড়যন্ত্রে একদিন সে প্রিয় নেতার  শরীর থেকে লেবুর রসের মতো রক্ত ঝরছিলো বুলেটেল আঘাতে।হে স্বাধীনতার পিতা, সেদিন তুমি যেভাবে স্বাধীনতার হুংকার দিয়েছিলে তা অমলীন থাকবে সবার হৃদয়ে।কেড়ে নেওয়া সিংহাসন আসলেও নেই তুমি এখানে। শোকে স্মরণ করি তোমাকে।হে দেশমাতা, বলো না তুমি। আজও মহান পিতার স্মৃতিতে  দু-চোখ ভরে আসে জলে।


ব্যাখ্যাটি লিখেছেন, প্রিয় আজগর হোসেন জিসান৷