বর্ষা মুখোর এই মায়াবী দিনে নিজেকে লাগে কবি
হাসি আমি সদা ভেবে একথা মনের আবেগ সবই
আবেগের ঘরে করে গুনগান ছন্দে করি নিজেকে স্নান
ঝিরিঝিরি বর্ষার বাদল দিনে আমি যে ভাসি ডুবি


মধুর ক্ষণে মায়াবী লগ্নে মনে আসে যে কতো ছন্দ
বলি আমি মোর বিরহী বক্ষে জমা আছে কত দ্বন্দ
মরি মরি হায় ঘুম নাহি পায় প্রেমও ময় এ ক্ষণে
দেখোনা চেয়ে কতো প্রেমও সুখ জমেছে হৃদয় কোনে।


বর্ষা পরে টাপুর টুপুর, করে ঝির ঝির ধ্বনি
আহা কি সুর তাহারও পানে কান পেতে তাই শুনি।
চারিদিকে আজ ফুটিয়াছে কদম, ছড়াচ্ছে যে সুগন্ধ
পেয়ে সে সুঘ্রান ভরে মনপ্রাণ সুখেতে হই অন্ধ।


প্রকৃতির রূপ বড় যে মধুর দেখে যে জুড়ায় প্রাণ
তাইতো কবি লিখেছেন শত ঝুম বর্ষার গান
বলিব কি আর খুঁজে নাহি পাই ভাবছি একাকী মনে
মনে জাগে প্রেম গোধূলির হেম, এমনই মধুর ক্ষণে।


বলি সদা রোজ করিয়াছ ভোজ আবেগের পাক ঘরে
মনে প্রেমও টান, করে যোগীনির গান দেখো বর্ষা পরে
মনে পরে তারে আছে যে অদূরে হবে মোর প্রেম পাখি
পাঁজরের হাড় দিয়া যারে রব, করেছেন মোর সাথী।