দেখতে পাই ,
সুন্দর জামাকাপড়ে মুড়ে থাকা
এই দেহ ধুলোবালি এড়িয়ে চলে নিরন্তর ।
আমার নিজের বৌও নাক টিপে কেটে পড়ে  
সুখের মোজা খোলার পর ।
রমণীয় নাভিতে বসে সূর্যোদয় দেখার বাসনা
চাগাড় দিলে
বাদামের খোসাতে রমণ বড্ড অনুভব করি ।
বই নাড়াচাড়া করা শুধু হস্তমৈথুনই হয়ে ওঠে
বই মেলার ফিতে-কাটা-নেতার কাছে ।
সাধু হওয়ার ইচ্ছেটা গেছে মরে
কার্নিসের থেকে সিমেন্ট খসেছে যত
যত শ্যাঁওলা জমেছে ঘাটে ।
বছরে একবার রং মেখে রেখে দিই টব
আশপাশের পড়শিরা সারাবছর
পুরনো ঘি শুঁকে সংগ্রহ করে রসদ ।
আর এই আমি ,
মোজার দুর্গন্ধ ঢেকে রেখে
নাকেমুখে বেহুঁশ আতর মেখে হেঁটে গেলাম  
কত না ব্রহ্মচারীদিন ,
কেউ তো দেখতেই পেলে না চাক্ষুষ ।