হাতিবান্ধা সরকারি হাসপাতালের কিছুসংখ্যক তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের সাথে যোগসাজশ করে সম্পূর্ণ বিধিবহির্ভূতভাবে নিজেদের উপর অর্পিত দায়িত্ব অন্য লোকের দ্বারা পালন করিয়ে নিচ্ছে।

সেইরকমই একজন কর্মচারীর (ঝাড়ুদারনি) সাথে হাসপাতাল কর্মকর্তার সাথে একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে। গতকাল প্রকাশিত "গরীবের মান" কবিতাটিতে ঘটনার বিষয়ে খুব সংক্ষেপে বলা আছে।


কর্মকর্তা (ডাক্তার), নার্স, বদলি কর্মচারী (ঝাড়ুদারনি ও ঘটনার সময় উপস্থিত লোকজনের সাক্ষাতকার নিলে জানা যায় যে, ওই ডাক্তার এবং ঝাড়ুদারনি দুজনই আকস্মিকভাবে রেগে গেলে এ অনভিপ্রেত ঘটনার উদ্রেক হয়।


স্থানীয় হোমড়াচোমড়া টাইপের লোকজন চলমান প্রশাসনিক অনিয়ম, ডাক্তারের উপর ওই ঝাড়ুদারনির অন্যায় আচরণ, ঝাড়ুদারনির গায়ে ডাক্তারের হাত তোলা- এসব কোনকিছুরই কোনপ্রকার বিচার/সুষ্ঠু সমাধান করছে না! উল্টো এ বিষয়ে ডাক্তারের পক্ষ নিয়ে একচোখা কথাবার্তা বলছেন।  ওই মহিলার সাথে কৃত অন্যায়ের কোন প্রতিবাদ পর্যন্ত করতে দিচ্ছে না!! অন্যদিকে মহিলাকে চাকুরীচ্যুত করা হয়েছে। দুজনই অপরাধী, ন্যায়বিচারের স্বার্থে দুজনকেই শাস্তি দেয়া উচিৎ।  
পাশাপাশি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে সরকারি কর্মচারীর স্থলে ভাড়াটিয়া লোক দিয়ে কাজ করিয়ে নেয়ার মত জঘন্যতম অপরাধের শাস্তির ব্যবস্থা করা উচিৎ।


সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে একটি ভিন্নধর্মী লেখা উপহার দেয়ার চেষ্টা করছি।
  


            * প্রসঙ্গবহির্ভূত *                  


১) চড়ের কারণ -  
        তিনি astonished
        just astonished...!
       ----------------- ঘটনার আকস্মিকতা!


২) যা শিখলাম -
                everything is ফেয়ার
                যা ক্ষমতা, তাই'ই power...!
         ------------------ এটাই বাস্তবতা!


৩) পূর্বজকথা -          
             একহাতে তালি বাজে না!
         --------------------- সমউপযোগ!
                
৪) প্রাপ্ত ফলাফল -
               বিচার নিষ্প্রয়োজন
         --------------------- দুপক্ষই মিথ্যুক!


উপসংহারঃ
অনেক কথা বলা যেতো, কিন্তু বাক স্বাধীনতা খানিক নিয়ন্ত্রিত হওয়ায় এই মুহূর্তে এর বেশি বলা সম্ভব নয়। মুখে কুলুপ এঁটে সবাই ঘুমিয়ে থাকুন। এতেই সবার মঙ্গল।।


কথারতুবড়ি -
জ্ঞানপাপী ব্যতিরেকে, জগতের সকল প্রানী সুখী হোক।