রমাদান
ইব্রাহিম হোসেন
রমাদানের চাঁদ উঠেছে
ঐ আকাশের বুকে,
আনন্দে বান্দা হাসে
মহা-খুশি তে ।
পাপ তাপ আত্মগ্লানি
সব যে নিমিষে,
মুছে দিতে রমাদান
এলো যে শেষে।
মাহে রমাদান দেখো
চলে এসেছে,
রহমতেরই দ্বার সব
খুলে দিয়েছে ।
খুশিতে মন ও প্রাণ
নেচে উঠেছে,
খুশির জোয়ারে মন
ভেসে উঠেছে ।
বান্দাদের যত সব
পাপ মোচনের তরে
টোকা দেয় রমাদান
এসে দ্বারে দ্বারে ।
আনন্দ জোয়ারের
মধুর কলতানে,
মেতে উঠে রমাদানের
খুশির আহবানে।
পাপি তাপি বান্দা আছে
এই ভুবনে যত,
গুনহা করে গেছে যারা
সবে অবিরত ।
তাদের তরে নিয়ে এলো
মাহে রমাদান,
রহমত, মাগফিরাত
নাজাতের ত্রাণ ।
উঁচিয়ে সবে দু'হাত তুলে
কাঁদাও মন ও প্রাণ,
নাজাত দিবেন মহান যিনি
আল্লাহ দয়াবান ।
আঁখি জলে ঝরিয়ে সবে
বুকটা ভাসিয়ে,
শুদ্ধ করো হৃদয় তোমার
মাথা নুইয়ে ।
আল্লাহ মহান, তিনি বড়
তিনি দয়াবান,
পাপরাশি মুছে সবে
দিবেন পরিত্রাণ ।
পাপী বান্দাদের ডেকে
করে আহ্বান,
এসে গেছে পরিত্রাণ
দিতে রমাদান ।
কাঁদার মতো কেঁদে দেখো
বান্দা ওহে সবে !
আত্মগ্লানি যত আছে
সবই মুছে যাবে ।
রমাদান রমাদান
খুশির রমাদান,
মু'মিন মু'মিনাতের
ভরে ওঠে প্রাণ ।