তিমির রজনীতে সুধাংশ মেলেছে হাসি।
নিশব্দ চারিদিক নিরব নিথর
কিঞ্চিত হাস্স্যজ্বল বিটবি রাশি।
অশান্ত গর্জনে ফুলিছে পাথার।
নিল মানিকেরা ঝোপে রওশন ছড়ায়
পরমানন্দে শিহরায় বনলতা।
মহাশূন্য হতে কান্তি ঝরে বসুধায়
হুঙ্কারে নিরবতা ভাঙ্গে চিতা।
আচমকা পবন এসে লাগে গায়
সান্ত্রীর মত দাড়িয়ে তমাল তরু
শিমুলের ডালে বসে পেঁচা উল্টে ভ্রু।
ডিবির পাশে শেয়াল ডেকে ওঠে
নড়েচড়ে ঘরে বসে মুরগি কবুতর।
শেষ নিশিতে কেয়া ফুল ফোটে
স্বপ্নভরা ঘুমে কৃষকের কাটে প্রহর।