লেখাগুলো সব গল্প ছিল..
ভেঙ্গে চুরে তা হলো কবিতা,


কবিতাগুলো সব জ্যান্ত ছিল
দোয়াতটা যখন সূর্য হলো. ..শরীরের রক্ত উষ্ণ ছিল,
আর এলোপাথারির ভাবনা ..মাথায় অসহ্য যন্ত্রণা ,


সমাজকে সে ভয় পায়না..লিখে চলে আপন মনে..
তাই কেউ তাকে ভাবে আলাদা....,
সমাজ তাকে দেয়নি স্থান..বলে মাথাখারাপ পাগলের প্রলাপ,দেশদ্রোহী,নষ্টামির গুরু আরও কত কি......


পদমর্যাদা এখনো তার ক্ষুন্ন হয়নি...তাই পেরোলো সে সেই সব দেশ কাল নিমেষে..
আর কেউ খোজ পায়না তার সেই গ্রামে ..
এইভাবে কাটল বছর পাচেক ...


আরও দুই কুড়ি বছর পর...
সেই গ্রামের এক নবীন যুবা কর্মযোগে
উপস্তিত হয়েছে এক নতুন গায়ে...


কাজ করতে করতে সে গায়ের শেষে এসে পরেছে
বুঝতে পারিনি. ..হঠাত থমকে দাড়ায় সে, এ কি দেখছে .. বলে ওঠে- এখানে এই কুটির কার ..
ভিতরে এক বৃদ্ধ কি সব যেন লিখে চলেছে সমানে,
চেহারাটা কেমন..এর কথা কোথাও কি শুনেছি !


আচ্ছা এই কী সেই ছোটবেলায় ঠাকুমা দিদিমার মুখে
গল্প শোনা সেই Insignia ??


(as on 17th Janury, 2013)