রাতের অভিশাপ পরবে কী
তাহার ঘারে,
রাতে করেছিলো কত কুকীর্তি।
তাগুদের সম্মোহে হিপোক্রেসি
হয়ে মোনাফিকি করেছে কত।
ভেবেছে সেই বুঝি দুনিয়ার বড়ো
পাপাচারী।
তাহার কাছে নিকৃষ্ট হতে হলে,
চলে যেতে হবে ক্ষমা-বিহীন
ওপারে।
অন্যথায় জ্বলতে হবে গভীর
দহনে।
কাহার জন্য কিনেছিলো মালা,
বাজিয়েছিলো পাতার বাঁশি।
কাহার মোনেতে ছবি একে
সেজে,নষ্ট করেছে সম্ভ্রম তার।
কোন ঠিকানায় দিয়েছে আবেগ,
কোন পুষ্পে চুম্বন করেছে অর্পণ।
প্রেম,মায়া নেহাৎ সবজির মতো,
ফ্রিজিং প্রকৃয়া ছাড়া স্বযত্নে
রাখা শক্ত।
চিত্ত রাখতে হয় কক্ষ
তাপমাত্রায়।
কত টুইস্ট খেতে খেতে,
দুমড়ে মুচড়ে একাকার
হয়ে যায়।
হৃদয় পোড়ানো ঝাঁঝালো গন্ধ,
পিঁপড়ের কাছে যায়।
জীবনের কোনো রেসিপি
থাকলে,
কবিতার পদগুলো সৃজিত সকল
সৌন্দর্যে।
থাকতো না ক্লান্তির ছায়াছবি।
থাকতো না মেনিনজেস পর্দার,
আবৃত শূন্য মস্তিষ্কের বেকারের
ট্রাজেডি।
আছে জীবনের রেসিপি,
মদনের হাতে এখনও যায় নি।
দুনিয়ার সমস্ত কিছুর রেসিপি
আছে,
জীবনের রেসিপি অনেক
আগেই দেওয়া হয়েছে।
যে জীবন সুতার মতো,
কত বিচিত্র রহস্যে ঘেরা।
সুতাকে অনেক গুণের অধিকারী
হতে হয়,
তাহলে সে অনুমোদিত নাম
পায়।
তাহলে সুতার জীবন হয় ছন্দময়
দীর্ঘ জীবন।
টানা পড়েনের বন্ধনীতে,
আবির্ভাব হয় কাপড়ের
কাঠামো।
দুই জীবনের বন্ধনিতে তৈরী হয়,
ভালো ব্যবস্থাপনা।
ডাইং করে জীবন কে করা যায়
রঙিন।
প্রিন্টিং এ করা যায় মুগ্ধকরা
চোখ জুড়ানো জীবন।
এ জীবন সত্যি সুতার ন্যায়।