দিদিয়া তুমি যখন মোদের ঘরে
রাখবে চরণ খানি।
ওরা তাকিয়ে রবে ভুল চোখে
তোমায় নিয়ে করবে কানা কানি।
দিদিয়া জানো ওরা তোমাকে নিয়ে
নানা বাজে কথা বেঁধেছে নোংরা ফ্রেমে
তাইবলে তোমায় নিয়ে স্বপ্ন দেখা যাইনি থেমে।
ওদের মুখে থেকে তোমায় নিয়ে আপত্তিকর কথার ধ্বনি।
আমার কর্ণকুহুরে গিয়েছে ছুয়ে।
আমি নিয়তির কাছে শীর নত করে
ফিরেছি আপন গৃহে।
প্রতিবাদের গর্জন তুলেছিলাম নিজ অন্তরে।
আমার দিদিয়া তোমাদের মত নয় পেঁচা মুখ।
আমার দিদিয়া খারাপ এই কথাটা কখনো
আমার অন্তর করে না বিশ্বাস।
চাইবে বা কেন আমার দিদিয়াতো মেঘহীন নীল আকাশ।
জানো ওরা দাদা কে নিয়েও বাজে সুর তুলে
গত কাল সূর্য যখন ফিরছে নীড়ে
দাদা নাকি তোমার সাথে ঘর বেঁধে।
অন্ধকার অগ্নী মাখা তনয় দের ছেয়ে ও
দ্বীগুণ অন্ধকার অগ্নি হবে।
আমি তখন নামাজে।
মনে মনে বলি সেই ক্ষণ আসুক তখন দেখতে পাবে।
আমি আশায় আছি দেখতে লক্ষ্মী চাঁদের জ্যোৎস্না।
আর ওরা বসে আছে দেখতে অন্ধকার অমাবস্যা।
তুমি যে মোদের ঘরের মায়াবী পূর্ণিমা।
তোমাকে নিয়ে এই অন্তরে কতযে স্বপ্ন জমা।
শুধু সে মায়াবী স্বপ্ন গুলো হয়নি ছোয়া।
এই অভিযোগ বাজিয়ে ছিলাম মায়ের কর্ণে।
মা তুমি আর দিদিয়া নাকি যুদ্ধ করবে প্রতিক্ষণে।
মা বলল হেঁসে আমি যদি খারাপ হোই সেওতো হবে।
না হয় সে কেন যুদ্ধ করবে মিছে মিছে।
মা ওরা যে বলে।
বলুক য বলার আমাদের রণক্ষেত্রটা হবে ভালবাসার।
দিদিয়া আমি চাই না হতে আদবর
ছোট্ট ভাই বানিয়ে করিও আদর।
ভুল কাজে তুলবে শাষন ঝড়।
যদি ও ছোট্ট ভাইটা জড় কাঠের টুকরা।
শুকনো কাঠের বিতর ভেজা প্রাণ
জানে হাঁসাতে করে অভিমান।
ছোট্ট ভাইটা কে জায়াগা দেবে?
তোমার সান্তনার কাননে।
আমি থাকতে চাই সেই কাননের ফুল হয়ে।
দিদিয়া নতুন নতুন স্বপ্ন বুনি শুধু তোমায় নিয়ে।
দিদিয়া তোমাকে নিয়ে কথা বললে ওরা
আমাকে পাগল বলে।
তাই এখন আর ওদের সাথে বলি না বলি নিজে নিজে।
দিদিয়া তোমাকে আজও নিজ নয়নে দেখেনি।
তুব কেন কেন তোমায় এত বেশি ভালবাসি।
কখনো নিজ মনের ভাষা প্রকাশ করি কবিতাতে।
কতযে লেখা আছে তোমায় নিয়ে।
এখন শুধু মনে যে লেখা যাচ্ছে ছুয়ে।
তুমি কি এমন হবে?