বুকের ঘাসে চলে আঙুলের লাঙল
চোখের তারায় খেলে স্বপ্নের হোলি
নির্বাক পাথর হয় মুখের বুলি
চোখ পড়ে অনিমেষ চোখের নীড়ে
কবিতার জল ঝরে ত্রিভুজ গেহে ।
চুলগুলো শতমূল
উতলে উঠে চিবুকের বুক
সুখের পায়রা উড়ে চোখের সুনীলে
ইচ্ছে-সাঁতার জলমোহনায় হাসে প্রসব বেদনায়
আশ্বাস মেলে বিশ্বাসে,
কামনামদির বাঁকা চোখ গলে নিঃশ্বাসে ।
বৈশাখী ধান ঢেকির ফোর
ক্ষীরমোহন হয় চিনির চেনাচেনিতে
বধুর মধু ঝরিয়া পড়ে সর্বাঙ্গ হাসিতে
ইচ্ছেভুল ছিঁড়ে চুল বাঙময় মিথুনে ।
কবিতার চোখ অমর হোক
নিশির শিথানে
আমি সারানিশি পড়ি কাব্যসুধা
স্বচ্ছতোয়া নীলদিঘি জলে
তুমি শুধু কথা বলো
চোখ রেখে চোখের অতলে ।