চৈত্রের মেঘ বর্জিত রোদে হাতে তিনটি পলিথিনের কাফন
আমার দুঃখ গুলোকে নিয়ে যাচ্ছি মাছরাঙা নদীতে ডুবাবো,
সীমানাহীন স্বপ্নগুলাে দূষিত পলিথিেনর অদূষিত দুঃখের সাথে
খোশগল্পে মত্ত হয়, বলে তোমাকে তিরষ্কারের রাজটীকা পড়াবো।
তিতলী বারান্দায় শুকাতে দেয়া হলুদ চাদরের ভাজে চিমটি কাটে
পায়রার দল আমার মাথার ছাদে কল্পিত বাসা খোঁজে,
পথের শেষের কদম গাছ চুল গুলো মেলে দেয়, বলে
দেও আমাকে তোমার দুঃখ ব্যজ্ঞন, যা ধরেনি মানবী  হ্রদয়-তলে।
অসম্ভব-বেসম্ভের যাতা কলে পিষ্ট এ আধুনিক যাপিত জীবনে
শেষ রাতের দু:খের ফেরিওলারা পেট পূজায় রক্ত-কাদা-জলে সিক্ত,
শিফনের শাড়ি ভেদ করে সাদা বিড়ালগুলো নর্দমার দৃষ্টি কাড়ে
ব্যঙাচিরা সুখের মাদুলি হারিয়ে, আমার মত ঘরে ফিরে নিয়ে রিক্ত হস্ত।