বহুমুখী বাড়িটির পুবের জানালায়
নি:সঙ্গ শালিক দোল খায়,
হাতের নীল বাটি টি
কবিতার যৌবন রসে পূর্ন।


চোখ দুটি তার স্থির হয়ে আছে
কলমি ফুলের উল্টানো গোলাপী ঠোঁটে,
মনের মধ্যে বাজছে ভর দুপুরের সেই
উন্মত্ত নেশার অবিনাশী অতীতের গান।


মন কুঠুরীর গোপন রাজকন্যা
হু হু করে কেঁদে ওঠে,
শালিকের চোখের দরজা
বেগুনী জলে প্লাবিত হয়।


নিজেকে সরলরেখায় পরিনত করবে
ভেবেছিল শালিকটি বহুবার,
বাঁচিয়ে রেখেছে তাকে সযত্নে
নিখাদ দু:খের সমাহার।