মায়ার দ্বন্দে শ্বাসের ছন্দে বেঁধেছি জীবন এ অসম পৃষ্ঠের ধরায়
কখনও উত্তল কখনো অবতল কিংবা কখনও মাঝামাঝি,
কাঁধের কলা কে খায় কে জানে, আমি হাঁটছি পুবের সুরের টানে
জীবনের নাট্যমঞ্চে অর্থহীন ভাবের অবতারনা, মিথ্যের কানামাছি।


সময়-অসময়ে পঞ্চশত্রুর ঘোড়ারা লাফিয়ে ওঠে, দেয়াল ভাঙতে চায়
প্রাপ্তি আর বাসনার হিসাব কড়াইতে ফুটে ওঠে, ছবি আঁকে ভাতেরপাতে,
নি:শব্দের পথচারীরা চুপিসারে ঠোঁট মেলায় নি:সঙ্গ পার্বনে
মাঝ রাতে জেগে পঞ্চাশোর্ধ রমনী কয় কথা ভেজা দেয়ালের সাথে।

চোখের আসবাবপত্র সহজে চায়না এ রঙ্গমেলা ছাড়তে
বাহুর সাথে দৈনন্দিন ঝগড়া করে আঙুল বিশাল সুরের তানে,
বিড়ালের মন্ত্র, ভানের যন্ত্র সব জড়ো হয় একসাথে বটতলায়
কেউ কি ধরবে আমায়, নাকি হৃদয়পুরের বাণে বেঁধে লয়ে যাবে?