ভাবছি আমি চাঁদেই যাব
                 ঘর বানাবো সেথায়-
চাঁদের বুড়ি চরকা কাটে
                 একলা বসে যেথায়।


গল্প জুড়ে বুড়ির সাথে
                 চাঁদ কে নেব জেনে-
ছলা-কলা কেমনে করে
                 সময় হিসাব মেনে।


তারপরে এক সুযোগ বুঝে
                 বুড়ির বচন নিয়ে-
চাঁদের কলায় পূর্ণশশীর
                 আশীষ নেব চেয়ে।


দুগ্ধ সফেন চুলগুলো তার
                 উড়বে যখন হাওয়ায়-
আমিই তখন জ্যোৎস্না হয়ে
                 ঝরব মাটির ধরায়।


ঝলসা রুটি যাদের পাতে
                 রোজ জোটে না রাতে  
চাঁদের আলোয় আঁকবো চুমু
                 ভাগ্যহীনার মাথে।


মা কি তখন বুঝবে আমায়
                 আমার পরশ পেয়ে-
নাকি অশ্রু চোখে রইবে বসে
                 চাঁদের পানে চেয়ে!!