মন আমার দেহের ঘড়ি, কিভাবে বানানো হয়েছে, সেই নিয়ে চিন্তা করছি।
মনে হচ্ছে একজন মিস্ত্রি এসে তা তৈরি করেছে।
আমার দেহের ঘড়ি এক ধরনের চাবি নিয়ে চলে, যেন সেই চাবি দিয়ে আমার জীবন চলমান।
মনে হচ্ছে, দেহের এই ঘড়িটা মাটির তৈরি, যার ভেতরে রয়েছে রঙ-বেরঙের বার্নিশ, দেখতে খুব সুন্দর।
দেহের ঘড়িতে চৌদ্দটা তলা রয়েছে এবং সেখানে দশটি নালা আছে।একটি খোলা এবং একটি বন্ধ তালা রয়েছে।
মন আমার দেহের ঘড়ি, কিভাবে বানানো হয়েছে, সেই মিস্ত্রিটির সন্ধান করতে চাই।
ঘড়ির ভিতরে একটি স্প্রিং আছে, যা আমার হৃদয়ে বাস করে। তিনটা পাটে ঘড়ির গঠন রয়েছে, যেন একটি বয়লারের মেশিন।
ঘড়ির মধ্যে ষাটটি ইস্যু রয়েছে। মনে হচ্ছে, এই দেহের ঘড়ি তৈরির জন্য কার সাধ্য আছে?
যারা এমন ঘড়ি তৈরি করে, তাদের মধ্যে লুকানো বিষয়গুলোও রয়েছে।
ঘড়ির ভিতরে তিনটি জুয়েল রয়েছে, মিনিটের কাটা হলো দিল। ঘণ্টার কাটা হলো আক্কেলের মতো।
যদি তুমি তা চিনে নাও, তবে মন আমার দেহের ঘড়ির ব্যাপারে ভাবতে পারো।
এই দেহের ঘড়ি, কিভাবে বানানো হয়েছে, সেই মিস্ত্রির সন্ধান নিতে চাই।