ইচ্ছেবাতি মাঝে-মধ্যেই স্পার্ক করে জোড়াদীঘি
ছড়িয়ে-ছিটিয়ে হতে চায় নৈঃশব্দের কবিতা
রোদ পোহানো ছেড়ে দিয়ে আমি এখন রাত পোহাই
দিনশেষে তাও অরণ্যে রোদন হয় শব্দের স্বাধীনতা!


তবুও দৈবাৎ পাঁজর ভাঙা সুখ খুঁজি কালের নদী
সুখের অসুখে থরথর কাঁপে কেবল নেকি আর বদি
হজম আর বদহজম মিটায় অপূর্ণ স্বাধীনতার দাবি
হতচকিত বিজলির থার্ড আই জানতে চায়..
বলো, কার হাতে উল্কি আঁকা সেই সোনার চাবি?


তথাপি আমি কিছুই বলি না, বলতে পারি না...
মাস শেষে ঘোষণা আসে দেউলিয়া নক্ষত্ররাজি
তবুও বিজলির থার্ড আই বলতে চায়, ওহে পাজি
তবে কেনো ডেকে এনেছিলে অকর্মা সেই কাজি?