তুলোর পেঁজার মতো উত্তরে বাতাসে উড়িয়ে দিলাম
পৌষের বুকে জমাট বাঁধা
এক দলা ক্ষেদ; যখন কেউ শুনল না বিষের বাঁশি!
--------------------------------
বড় অকিঞ্চন এই মনে গায়ে মাখব মাঘী পূর্ণিমা,  
এখনও বেঁচে আছে হাতের পাঁচ আঙুল;  
যেমন আঁতুড় ঘরে মরে বেঁচে থাকলো ভার্জিন চাঁদ,
সেই সাথে শ্রাবণের এক আকাশে তিন ---;  
আমিও তেমনি বুঝে গেছি
তৈলাক্ত বাঁশের তেল ছোপ ছোপ ভালোবাসাবাসি!


ক’দিন খুব খরা গেলো, খুঁজে ফিরছিলাম কবিতা
লেখার অনুষঙ্গ!  
কে জানতো? এইখানেই জন্ম নিবে আগামীর স্বপ্ন!
যেখানে মৃত্যু দেখেছি
সেখানেই খুঁজে নিতে শিখেছি বেঁচে থাকার অনুসর্গ!


ঝরা-ব্যাধির এই যে খেলা, কে তবে খেলোয়াড়?
কম দামে কিছু সস্তা কবিতা কিনে রেখেছিল
আমাদের ও পাড়ার দেলোয়ার!
ঝোপ বুঝে কোপ মেরে এখন সেজেছে বড় কবি,
সেদিন গঞ্জের হাটের বটতলায় অবাক চেয়ে দেখি
দাঁতের মাজনওয়ালা কতো বড় লেকচারার!!