তারা ঝলমল দিন যায়, কালিকা প্রাসাদ রাত
একা ঘুমিয়ে থাকে ক্ষয়জাত পর্বত;
অচল----  
জীবনের হাত ধরে বেড়ে উঠে দুখিনী এক চাঁদ!
সে এখন ছায়া সঙ্গিনী করে নিয়েছে
অকাল শ্রাবণ, কুঞ্চিত কপালের ভাঁজ!


এক সাগর আফসোস পোড়ায় সকাল, বিকেলও
ঝুলে থাকে কাকবন্ধ্যা রমণীর মুখ;
বসত ভিটের অদূরেই নাড়ীর টান, সজনে ডালে
একটানা ডেকে যায়
আত্মভোলা দাঁড়কাক!


সেই সাথে যোগ হয়, বেশরম আগুনে পোড়া
ধূলিকণার আর্তনাদ;
ট্রিগারের মায়াজালে বুঁদ হয়ে আছে শাহাদাত আঙুল,
বুদ্ধির ঝড় তোলে চায়ের কাপ;
স্ফুটনাংক- গলনাংকের কেউ রাখে না হিসাব!