জীবন থেকে এক চিমটি লবণ তুলতে চেয়েছিলাম
পারিনি!
পারদের মতোন পিছল প্রতিটি গানের কলি
একবার জলে মিশে আর একবার হাওয়ায় ওড়ে
একথা আমি আর কাকে বলি...?


অথচ  সকালটা কত না সস্তায় পার হয়েছিলো
বাবার দীঘল ছায়া ছিলো
মায়ের আঁচলের নিবন্ধিত মায়া ছিলো।


কোনোরকমে ভাঙা পাথরের মতো গড়াতে গড়াতে
একদিন দেখি উড়ন্ত দুপুর বেলা
কে জানতো... এ আসলে বেলা নয়
রেফারির বাঁশিতে এইমাত্র শুরু হওয়া কাবাডি খেলা!


তবুও....
চড়াই-উতরাই এর মাঝেই খুঁজেছি হালের পানি
বৃক্ষ, তরুলতা, মৃত্তিকা ওরা শুনিয়েছে আশার বাণী
আর এখন বেলাও যেমন না তেমনি অবেলাও না
হালকা বাতাসেই আমার সাধের পানসী দোলে
মাগো, কতো ভালো ছিলাম তোমার মাধবী কোলে।।