এ কালের সব বুদ্ধিজীবী, কিছু লেখক-কবির,
শকুন মার্কা প্রখর দৃষ্টি, আলো যেন রবির।
কাছের জিনিস অল্প দেখে, দূরে দৃষ্টিবদ্ধ,
ঘরের কান্না যায় না কানে, দূরের শোনে মদ্দ!


হাওড়া-মালদা-শিলিগুড়ির বস্ত্রহরণ ওরা,
দেখতে কিংবা শুনতে পায় না সাজে অন্ধ ঘোড়া!
মণিপুরের বস্ত্রহরণ ওদের চোখের পানি,
ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত হয়েই ঝরায় জানি।


নিজের ঘরের, পাশের ঘরের কাণ্ডে ওদের আঁখি,
বন্ধ থাকে, আতর মাখে, পরে সুখের রাখি!
এ যেন- দীপ্ত প্রদীপখানির নিচে জমাট বাঁধা আঁধার,
এ কাণ্ড কি পণ্ডিতগণের? নাকি নির্বোধ গাধার!?


নিজের চর্মে আগুন লাগলে পায়না ওরা গন্ধ,
অন্যের গন্ধে মুখটি ঢেকে থাকে নিরানন্দ!
আমি ভাবি এসব পণ্ডিত তেল দিচ্ছে হায়, কাকে!?
কার জন্য দেয় বেগুন সিদ্ধ ঠকিয়ে নিজের মাকে!?


বস্ত্রহরণ জঘন্য কাজ সব সময়ের জন্য,
এ কালের ওই দুর্যোধনরা হিংস্র পশু, বন্য!
হোক না সে কাজ মণিপুরে কিংবা বাংলার বক্ষে,
আসুন লড়ি কৃপাণ হাতে ওদের রোখার লক্ষ্যে।


২৭/০৭/২০২৩ ইং