আমি তোমাকে অনেক বেশী যন্ত্রণা দেই,
তাই না?
ভালোবাসাকে ঘৃণার রূপে দেখে,
এখন আর তোমার কোথাও
যাওয়া হয় না।


তবুও,
আমি’তো জানি –এর কারণ ও বাহানা।
আড়ালে, অন্তরালে, চুপি চুপি শুধু
আমায় দেখে যাওয়ার বায়না!
ঘৃণার রেশ বেড়ে গিয়ে
চোখ ঝরায় তোমার কান্না,
ভেসে যায় ভিজে ভিজে
ধরে রাখা জানালার পর্দা;
একাকার হয়ে বন্যা।


বুঝেও কিন্তু চুপ থাকি,
দূরে সরাতে, নতুন ব্যথার গল্প আঁকি।
তারপর আমি ভাবি,
কেন এভাবে অন্তরালে সে
নিজেকে নিজেই দিচ্ছে ফাঁকি?


আর কতদিন তুমি থাকবে এভাবে?
একদিন তো এভাবেই বিদায় নিতে হবে,
কে-ই বা তখন তোমার পাশে রবে?
ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে, আমি আজ অভ্যস্ত,
না-ই বা হাটলাম তোমার পাশে;
বেঁচে থাকবো যতোদিন, এই ভবে।।