এলো রে এলো... ওই মাহে রমজান;
মানবজাতির তরে আল্লহতায়ালার শ্রেষ্ঠ দান;
পুণ্যের সূর্য উদয় হয়ে, পাপের হবে অবসান;
জং গুলো সব ঝোরে গিয়ে,ঈমান করবে শাণ;
রহমতেরই ডালি নিয়ে আসছে ওই!মাহে রমজান!


ওই দেখ! বন্ধু সকল... ঐযে অমূল্য ধনের খনি;
আজকে কে নেবে বল হীরে,পান্না ,জহরত আর মণি;
পারো যদি নিতে নিজের করে,তবে হবে আখেরাতের ধনী;
হবে নাকি কেউ আখিরাতের ধনি?
চাও নাকি কেউ অমূল্য ধনের খনি?


বেশি বেশি দান করে ,দানের সওয়াব নিও তুলে;
তাহাজ্জুদের পুণ্য টুকু নিতে মন যেন না যায় ভুলে ;
পড়বে কোরআন প্রতিদিন  সুরের দরজা খুলে ;
সেই কোরআনের মধুর সুরে সবার মন উঠবে আনন্দে দুলে।


ভুলেও যেন একটি রোজা তোমার বন্ধু! না হয় ক্বাযা;
ফকীর নয় তারাবীর নামাযের পুণ্যের যেন হতে পারো রাজা;
হেসে খেলে ভুল করে হায় ! পেওনা ভুলের কঠিন সাজা!


রমযানেরই পুণ্যে আমি তুমি হতে চাই যে ধনবান;
সেই ধনের বিনিময়ে পাব রোজাদারের পুরষ্কার,রাইয়্যান!
আল্লাহ্‌ তায়ালার দান,
মোবারক হো..মোবারক হো..মাহে রমজান !



(সাহল বিন সা’দ (রা:) হতে বর্ণিত; রাসুল (সাঃ) বলেন: “জান্নাতের এক দরজা রয়েছে যার নাম ‘রাইয়্যান’। কেয়ামতের দিন ঐ দরজা দিয়ে শুধু রোযাদারগণ প্রবেশ করবেন। তারা ছাড়া তাদের সাথে আর কেউই ঐ দরজা দিয়ে প্রবেশ করবে না। রোজাদারদের সন্মানেই জান্নাতে দরজাটি রাখা হয়েছে।”
[বুখারী: ১৮৯৬, মুসলিম: ১১৫২] )