পানীয় পিদিম
যোশেফ হাবিব
মাদার অফ হিউম্যানিটি,
অসংখ্য অফেরত চিঠি এখনো জমা পরে আছে ডাকসাইটের প্রস্তাবিত হাজিরাখাতার পাতায়, ডালকুত্তাদের অসহ্য কামড় এখনো ডুগডুগি বাজায় ডেমোক্রেসি সংবাদপত্রের পর্দার আড়ালে রাখা ড্রইংরুমের ধৃষ্টতায়, যেখানে মা মেয়ের সমান্তরাল লিঙ্গযন্ত্রণা। ধাতানো ধাওড়ায় এখনো জ্বলজ্বল করে পোড়ে সংখ্যালঘুর নওরাতি, একবার ফিরে তাকাও হে জননী, তাকিয়ে দেখো তোমার আঁচল জুড়ে অসংখ্য রক্তের প্রতত চিৎকার, স্যাটেলাইট স্বপ্নে ধূপের মতো উড়ে যাচ্ছে নবাঙ্কুর নবোদিত প্রতিশ্রুতি,আগলে রাখা সমস্ত নিটোল অস্তিত্ব। কেউ নেই বাঁচাবার!
মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে দেবার!
তুমি তো জানো নিদানবিদ্যা নিবন্ধন? কঙ্কালসার আমরা প্রাণের দাবিতে ভ্রমণ করি তোমার অন্তঃসার, অনিত্য জীবন নদীর তীব্রো স্রোতের বেগে ভেসে যাওয়া ফুল তোলে দিতে হচ্ছে ককটেল পঙ্গপাল যৌবনের কামনার ললাটে, তুমি বুঝতে পারোনা নৈপুণ্য নিপীড়ন বৈষম্য?
তবে দেখো, মহাযাত্রার এবেলায় বুকে ধারণ করেছি পরাবিদ্যা পার্বন, অস্তুিত্বের দাবি নিয়ে মর্মস্পর্শী দর্পনে নিজেকে ধরেছি তোমার বাজি করে, নিজের চোখেই চোখ রেখে মণিবন্ধনে বেঁধেছি লাল রক্তের স্রোত,
তোমার এ ভঙ্গিল আয়ুতে রেখে স্বাগতিক চেতনা সমাবৃত রসায়নবিদ্যা যার অসংখ্য মহাপ্রস্থানের সিঁড়ি!