এই বিশাল ধরণীর বুকে
এক উষ্ণ ভালবাসার ফুল হাতে
দাঁড়িয়ে আছে পাথার পাড়ে
অলখ হয়ে আছে শঙ্খচিল


রোনাজারি শেষে ভ্রুকুটি নামালো
শব্দব্রহ্ম হয়ে অপলক দৃষ্টিতে,অপেক্ষায়
ভালবাসার ফুল শুকিয়ে যাচ্ছে


যুদ্ধ শেষে সংশপ্তক ফিরেছে বটে
কিন্তু ভস্মস্তূপ থেকে কুহেলি সরেনি যেন
চোখ ধাঁ ধাঁ করছে তার
তাও ফুল হাতছাড়া করা চলবে না
ভালবাসা ফিরবে,
পাথার পাড় হয়ে না হয় সে নিজেই তা পৌছে দেবে
কেবলমাত্র বারুণীর বর-এর অপেক্ষা


অমোঘ ভালবাসার প্রতীক হতে চায় সে
তাই তার ভূলুণ্ঠিত প্রেম আর বায়েজাপ্ত ভালবাসার স্মৃতি নিয়ে,
বিশাল এক গিরিবর্ত্ম পাড়ি দিয়ে,
বৃন্দাবন থেকে সমুদ্র তীরে পৌছেছে।


পথিমধ্যে শর্বরী কাটিয়ে দিয়েছে লক্ষ্মীপেঁচার গান শুনে।


বিমুগ্ধ ভালবাসার যোদ্ধা নিলক্ষার আত্নহুতি দেখতে চায়,
ভালবাসতে চায় আপন মনে,
ভালবেসে কালঘুম জয় করতে চায়।