আলস্য এই জাহান এর সবই—
প্রতি দিবস এর শুরু- কিরণমালী দিয়ে,
নিজের কাজ করে সে নিজের মত
কাটিয়ে দেই আলস্যে সে পুরোটা অষ্টপ্রহর!
দিবা শেষ প্রান্তে-
পূর্ণিমা রাত্রে,
ইন্দু পথ চলে লক্ষ্য-আলস্য তারাদের ভিড়ে,
আলস্য-ইন্দুও, নিশি কাটিয়ে-
রবির কিরণ চাদরে যেন পরে লুকিয়ে।
যত অলস হোক এই দু'কর্মী-
নিজের কাজ করে সঠিক সময়ে।


ভুল দেখি স্বচক্ষে—
অক্লান্ত তটিনী- আর তার তরঙ্গ,
আসলে সে ক্লান্ত, আলস্য তার অঙ্গ।
নইলে কী আর-
শৃঙ্গধরের অম্বু কী তার লাগে,
আলস্য সে! তাইতো—
অভ্র-অম্বু শৃঙ্গী-অম্বু লাগাই নিজের কাজে।


শেষ কোথা?
পরিণাম প্রতিনিয়ত সম,
আলস্যদোষ স্বতঃ
এই জাহান এর কিছু প্রকৃতির,
দিক-দিগন্তে এই দোষ,
কিছু জেগে কিছু আবার নিষুপ্তি।