রচয়িতা সে, যে করে রচনা ।
লেখা সে অর্থ চরিত্রের এক ছবি ।
কতজনে জানল যে তোমায় ,
সেই ব্যাক্তিত্ব নিয়ে লিখল কবি ।
তুমি নও সাধারন , কতয়ুগের ত্যাগীপুরুষ
তোমার কাছে সবই তুচ্ছ ।
তুমি হারিয়েছ তাই ত পেয়েছ ।
জানি তুমি আজও পারকেই খুজছ ।
কতবার বোঝাল লেখক সে কথা
ফিরিও না কেউ দেবদাস এর পথে ।
ভাল থেকে খারাপ যার অভিপ্রায়
ফুটে উঠে সে নাম সিনেমার ঠোটে ।


দেবদা দেবদা ডাকটা আজও মলিন
কে দিল ব্যাথা ঠিক বুঝলাম না ।
হাতে ভালবাসা পেয়েও তালুবন্ধ করনি।
অভিমানে আত্মত্যাগে মৃত্যু হল কামনা ।
এ যুগে আর শরৎচন্দ্র আসেননি ।
তাই ভাবেনি তোমায় এত জটিল করে তোমায় ।
চন্দ্রমুখী আজও রয়ে গেল বাইজী
পার্বতী জানলই না আসলে সে কি চায় ?
রয়ে গেলাম আমরা সেই আশাতে  
জ্ঞ্যান যদি ফেরে আজকের দেবদাসে ।
একপক্ষ না হয় সুরা পানে সম্পূর্ণ ।
অন্যপক্ষে ঈশ্বর যেন মনে মনে হাসে ।