প্রখর প্রেম খরতা ক্ষণে
সাথী হয়ে এলে তুমি
এ হৃদয় গগনে
খরতা কেটে জড়তা ছেড়ে
জেগে উঠিলাম আমি
তোমার সুভাষিত প্রেমো পাণে।


তুমি এলে গো সাথী
পুরনো প্রেমের দাবাদাহে --
ফেটে চৌচির হৃদয়ের পরিচর্যা নিতে,
দাও ঝাড়, কর দুঃখ সব পরিস্কার খুলে। দিয়েছি আধারে আচ্ছাদিত দ্বার.
এতদিন মহাকাল কত বিষণ্ণ তিক্ততায়--
বন্ধ ছিলো --যে দুয়ার ।


তোমার সুপ্ত ছোয়ায়
কর কুঞ্জ এ হৃদয় ,
কলি ছড়িয়ে যেন দুটি মন
সপ্ত রাঙা পুষ্প ফুটায়।
দুজনার মিলিত এক দৃষ্টি
ভালোবাসার মরুভূমিতে ঝাঁপিয়ে লাফিয়ে ছুটে চলুক
চল তার পিছু
চল যাই------যেদিকে যায়,
ভালোবেসে দুটি মন যেদিকে হারায়।


খুব বেশি করে নয়
ভালোবাসা দিও
আলতো ছোঁয়ায়।
শীতের সকালে ঘাস যেমন করে-
শিশির কে জড়িয়ে রোদ পোঁহায়
তারো বেশি যতনে
সবকিছুতে তোমাকে আষ্ঠে পিষ্ঠে ধরে
আমরণ ভালোবাসার চাদরে ঢেকে রাখিবো তোমায়।


দিও গো দিও ,
এমন ভালোবাসা দিয়ে দি -ও,
যাহা কুড়াইয়া তারুণ প্রেমিক--
মানবিক আনন্দে মাতিয়া
হাসি ফোটাতে পারে তোমার,
গচ্ছিত প্রেমে উচ্ছ্বাসিত হয়ে যেন--
-ধরিতে পারে
ফিরে ফিরে নতুন চমকপ্রমোদ আবদার ।
যতই ভালোবাসার স্বাদে ধাবিত হই
মনে যেন না হয়,
এ ভালোবাসা জং ধরা কোন সিন্দুক নয়
পুরাতন হয়ে গেলেও যেন বলিতে পারি
শেষবার নয়
এ ভালোবাসা দিচ্ছ যেন ফিরে প্রথমবার ।


তোমার ভালোবাসা পেলে গো সাথী
সুখে যেন থাকি দুজনে দিবা রাতি
এ মিনতির শেষ ঠিকানা
পৌঁছায় যেন,খুজে পেয়ে খোদার দরবার ,,
আমি হারিয়ে গেলেও
তোমার ভালবাসা নিতে তোমার ডাকে
বারবার এ পার ও ঐ পারে ফিরিবো সহস্রবার ...।


জেনে নাও মনে রেখ
হাসতে পারো আমার তরে
ফেলতে পারবেনা কোন তিক্ত জল
তুমি আমার প্রেমের সৌরশক্তি
হৃদয়ের পিঞ্জরে ভালোবাসার বাহুবল ॥


উত্সর্গ সাথী তোমাকে (ছদ্দ নাম)
২৯-০৭-১৬
১২:৪৫ দুপুর