আমি কবিতা লিখতে চাই। খুব করে চাই।
প্রতিদিন একটা, দুটা, তিনটা। কিংবা তারও বেশি।
যেনো অতীতের ক্ষতগুলো কিছুক্ষণ ভুলে থাকা যায়।
কিন্তু আজকাল ক্ষুদে পঙক্তিরাও আমার সাথে দেখা করে না।
অবশ্য দেখা না-করার কারণও আছে।
আর সেই কারণ হচ্ছে - নারীর অদর্শন।


ইদানীং নিজেকে কেমন পরগাছা মনে হয়!
তেমন কোনো সুখস্মৃতিও মনে ভাসে না, চোখে নাচে না,
যা দেখে কলমের গাড়ি চালাবো খাতার শাদা পৃষ্ঠায়।
আজকাল শাদা পৃষ্ঠারাও আমার সাথে কথা বলে না।
অবশ্য কথা না-বলার কারণও আছে।
আর সেই কারণ হচ্ছে - নারীর অদর্শন।


ইতিহাস পড়ে পড়ে বিরক্তি ধরে যায়!
পথে-ঘাটে শুধু রক্তের লড়াই। মনুষ্যত্বের বিসর্জন।
আমার ভেতরেও যেনো কিছু একটার বিসর্জন ঘটে যায়।
আজকাল পথের ছায়ারাও আমার সাথে পথ চলে না।
অবশ্য পথ না-চলার কারণও আছে।
আর সেই কারণ হচ্ছে - নারীর অদর্শন।