হে গোধূলীর রক্তরাগ,দুঃখেরও মাঞ্জা
সুতায় জীবনের নকশীতে গেঁথেছি
যখন সুখ পাখির নীড় ৷ চারদিকে এখন
দেখি শুধুই স্বার্থনিজ গন্ধরাজ নিমগ্নতা ৷
রাতেরও কালো বিভোর হাসনাহেনার
স্বপ্ন সুভাষে ৷ আগ্রাসনের ধুম্রকুন্ডলী
টানে অস্তাচলের শেষ রেখা ৷ তবুও আমি
সাঁঝের মায়ায় দিনপতির বিসর্জনে দেখি
আগামীরও কাক ডাকা ভোর ৷ শয়তানের
হরিৎ উপত্যকা ছেয়ে গেছে হৃৃৃৃৃদয় বিদারী
বিষ কাঁটার ঝোপে ৷ নিয়েছি মাথা পেতে
রুষ্ট্র ঈন্দ্রের বজ্র!তিমিরে-তিমিরে খুঁজেছি
জোনাকীরও আলোতে নতুন পথেরও
দিশা ৷ আত্মদহনের তপ্ত কড়াই,আর কত
জ্বালাবে মোরে;দুষ্টেরও বিদ্রুপ নিংড়ানো
তাচ্ছিল্যে!আমি বাজিয়েছি বীন অকতুভয়ে,
অহমেরও উদ্যত ফণীরও রোষে!ভ্রমর
হয়ে কুচিলার ফুলে-ফুলে খুঁজেছি প্রশান্তির
আরক ৷ পুনরুথ্থানের উল্লাসে দেখি যখন
ছাঁইয়ে চাপা হতাশায় শিখন্ডীরও পেখম
নৃৃৃৃত্য;কষ্টে বোনা সুখেরও ভূষণে ৷