বাতাস চাই! শুধু একটু বাতাস!
আয়ুর ভাগ চাইতে আসিনি ৷
নিতে চাই প্রশান্তি ভরা শ্বাস!
শেষ দমেরও আগে খাঁচার পাখিটা করেছে শুধু ছট-ফট !
দেহ মরে জান পিয়াসে,থাকতে প্রাণের ঝর্ণা ৷
মৃৃৃৃত্যুরও পরোয়ানায় আজ ধনন্তরী নিধান হারা ৷
জ্ঞাণ প্রদীপটা নিভু-নিভু ৷ অসুর বাজছে ছেড়া
তারে ৷
গীতিকারা তাল হারা ৷
শিখন্ডীর কি দোষ!পরভৃৃৃৃতের পুচ্ছে  যখন শিখন্ডীর
ভূষণ !
আত্ন ধ্বংসের পিয়াস মিটায় আত্নের বলিদান ৷
মুক্তি! সেত রক্ত কলমের ইতিহাস!
অস্পৃৃশ্য প্রান্তিকে দাঁড়িয়ে আর রত্ন রাজ্যের চকমকি
মিনারের দর্শণ চাই না ৷
ঘামের বিনিময়ে চাইতে এসেছি নিজের অধিকার ৷
কিসমিসি হাসির চিনির বদন সে তোমার!
গতরের পুঁজিতে চাই কড়া পড়া করতলের ভাগ ৷
লাভের অংশ ছো মেরে নিল সুযোগ সন্ধানী চিল !
গড়ের ফাঁকিতে এখন শুন্যরাও কানায়-কানায় পূর্ণ ৷
নীল শহরের প্রান্তে-প্রান্তে চলছে কেন্দ্র-পরিধির
নীরব গৃৃহদাহ ৷
আকাশ ছোয়া সোনার শীম্ব লতা!সেত অধরা
ধনদানবের ৷
ভাগ্য ছুঁড়ে মারে হাভাতীর স্বপ্ন এক মহাবিদ্রুপে
গঞ্জনার পতিতা ধরাতলে ৷
নিজেকে জানা আজ পর বৎসায় পর্যবসিত ৷
অজ্ঞতার প্রেতাত্না ভর করেছে মরারও আগে মরা
ঝঞ্জালে ৷
মাটি আর মুখের তফাতে শুধুই বুভুক্ষু পঙ্গপালের
ঝাঁক ৷
চোখের তিয়াসা আজ খায়েশের পূজারী ৷
অতৃৃৃপ্ত পাপীষ্ঠ পায়না নিবারণের সিদ্ধি ৷
শঠ বাচালতার প্রগালভে চাই না মিথ্যার কনক
পালঙ্ক!
শুধু চাই শিকড়ের অধিকারে খুণ ঝরানো জোতের এই মাটিতে একটু মাথা গোজার ঠাই ৷