হায়েনা যখন উদার মাটি খুঁড়ে আনে মস্তক
বিহীন ধড় কিংবা তারও পূর্বের কোন
আদিম পৈশাচিক বর্বরতা,
লাল সম্রাট ধ্বংসের শেষ ফুঁক দেয়
মিথ্যার করোটিতে!
ধোঁয়াশার অন্ধকার কানাগলি থেকে ঝাঁকে-ঝাঁকে
তেড়ে আসে রক্তচোষা ভ্যাম্পায়ার!
বুসেফালাসের সওয়ারী হল স্রষ্টার পোশাক!
ধবল পায়রা বধের নামে নরকের আগুন হতে
বেরিয়ে আসে হিপোস্টিসের অভিশপ্ত সিন্ধুক!
অলিম্পাসের বৎসায় মাশরেক হতে মাগরেবে
আজও ফুটে মৃৃৃতলাল পপি ফুল ৷
ক্রেটাসেরও পাপিষ্ঠ নিঃশ্বাসে অন্তঃসত্ত্বা কুমারী
বনে বীরাঙ্গনা!
মিডাসের হলুদ বাসনা গলায় একীভূত
জমাট ভালবাসা ৷
বিন্দু-বিন্দু হতে সিন্ধু নীল দুঃখে
চীড় ধরে মায়ার মেদিনীতে!
আত্নজখমী খুনে অস্তিত্ব ভুলে যায় পূন্যভূমিরও
ইতরভুলানী সুরলহরী!
ইবলিশ আক্রোশ মুছে দেয় কপালের ভাইফোঁটা!
চারদিকে শুধুই বারুদে পোড়া কৃৃৃষ্ণ
চন্দ্রমল্লিকার আবাদ!
কাঁদে যখন অরবিন্দু পঁচা মাংসের গন্ধে,
বসে থাকে প্রজাপতিটা কাঁটাতারে!